আপনি যদি 40000 হাজার টাকার মধ্যে একটি ভালো স্মার্টফোন কিনতে চান আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। নিচে Best Smartphone under 40000 ফোন সম্পর্কে বিস্তারে দেয়া হলো আপনি আপনার প্রয়োজন এবং পছন্দ মতো যেকোনো একটি কিনতে পারেন।
Best Smartphone under 40000 এর লিস্টে 5 নম্বরে রয়েছে ASUS ROG Phone 5S
ASUS ROG Phone 5S এর ডিজাইন :-
Asus ROG Phone 5s ফোনটিতে একটি সাইনি ব্যাক প্যানেল পাওয়া যাবে যাতে ROG RGB লোগো দেওয়া রয়েছে। ফোনটির বডি অ্যালুমিনিয়াম ও গ্লাসের। ফোনের সাথে এয়ার ট্রিগারও পাওয়া যায়। গেমিং এর ক্ষেত্রে ফোনটির সাইজ এবং ডিজাইন অসাধারণ। গেমিংয়ের সময় ফোনটির বডির সাথে দুর্দান্ত ভাইব্রেশন পাওয়া যাবে। এতে ইন ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর রয়েছে যা খুবই ফাস্ট। ফোনটিতে 2 টি Type-C পোর্ট দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও গেমিং ট্রিগারের জন্য একটি ম্যাগনেটিক ডক দেওয়া হয়েছে।
ফোনটির ব্যাক প্যানেলে একটি ডিজাইন করা হয়েছে যা জ্বলজ্বল করছে। সেটিংসে গিয়ে আপনি ব্যাক প্যানেলের লাইটের কালার পরিবর্তন করতে পারবেন। ফোনটির ব্যাক প্যানেল বেশ চকচকে। ফোনটির সাথে বক্সের মধ্যে আপনি পেয়ে যাবেন একটি Type-C অ্যাডাপ্টার এবং Type-C to Type-C কেবল। ফোনটির ওয়েট একটু হেভি।
তাই ফোনটি এক হাত দিয়ে ব্যবহার করতে একটু অসুবিধা হবে, এর জন্য ফোনটিতে ওয়ান হ্যান্ডেড মোডও দেওয়া হয়েছে।
ASUS ROG Phone 5S এর ডিসপ্লে :-
ডিসপ্লের কথা বলতে গেলে ফোনটিতে 6.78 ইঞ্চির Full HD+ ডিসপ্লে রয়েছে যার রেজোলিউশন হল 1080×2448 পিক্সেল। ডিসপ্লেতে Gorilla Glass Victus এর সাপোর্ট রয়েছে। ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট রয়েছে 144Hz। ডিসপ্লের রেসপন্স অন্য যেকোনো ফোনের থেকে ভালো। ডিসপ্লের কালার এবং টাচও অনেক ভালো। ফোনটির সাথে ডার্ক মোডও পাওয়া যাচ্ছে।
ASUS ROG Phone 5S এর ক্যামেরা :-
এই স্মার্টফোনটিতে ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা সেটআপ দেওয়া হয়েছে যাতে 64 মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি লেন্স রয়েছে, আর দ্বিতীয় লেন্সটি একটি 13-মেগাপিক্সেল এর আল্ট্রা ওয়াইড অ্যাঙ্গেল এবং তৃতীয় লেন্সটি একটি 5-মেগাপিক্সেল এর ম্যাক্রো সেন্সর। সেলফির জন্য ফোনটিতে 24 মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা দেওয়া হয়েছে। যদিও এটি একটি গেমিং ফোন কিন্তু এর ক্যামেরাও খুব একটা খারাপ নয়। দিনের আলোতে, আপনি আরও ভাল এবং ডিটেল সহ ছবি ক্লিক করতে পারবেন। ফোনটির প্রাইমারি ক্যামেরা দুর্দান্ত। ক্যামেরার স্পীড এবং ডেপথ অফ ফিল্ডও বেশ ভালো। এই ফোনটি থেকে আপনি 8K রেজোলিউশন পর্যন্ত ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন। ক্যামেরার ফোকাসও ভালো। ম্যাক্রো লেন্সের সাহায্যে সব সময় বেস্ট ছবি ক্লিক করা যাবে না।
ASUS ROG Phone 5S এর ব্যাটারি :-
এই স্মার্টফোনটিতে 3000mAh এর 2 টি ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে অর্থাৎ 6000mAh এর ব্যাটারি রয়েছে। ফোনটিতে বড় ব্যাটারি থাকলেও ব্যাকআপ বিশেষ কিছু নয়। আপনি যদি গেমিং করেন এবং কিছু ভিডিও দেখেন তবে আপনাকে দিনে ফোনটি একবার চার্জ করতে হতে পারে। ফোনের সাথে একটি 65W অ্যাডাপ্টার পাওয়া যাবে, যা প্রায় 1 ঘন্টার মধ্যে ব্যাটারি সম্পূর্ণ চার্জ করে দেবে। ফোনেই আপনি ফোনের তাপমাত্রা সম্পর্কে তথ্য পেয়ে যাবেন। এর জন্য আপনার আর থার্ড পার্টি অ্যাপের প্রয়োজন হবে না।
এর সাথে, পাওয়ার ডেলিভারি 3.0 এবং কুইক চার্জ 5 এর সাপোর্ট রয়েছে। কানেক্টিভিটির জন্য ফোনটিতে, Wi-Fi 802.11 b/g/n/ac/ax, Bluetooth v5.2, NFC, 3.5mm হেডফোন জ্যাক, GPS, GLONASS এবং USB Type-C পোর্ট রয়েছে। ফোনটিতে ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর দেওয়া হয়েছে। ফোনটির ব্যাটারির সাথে একটি বাইপাস মোড রয়েছে, যা অন করার পরে চার্জ করার সময় ফোন গরম হয় না এবং ব্যাটারি দ্রুত চার্জ হয়ে যায়। ব্যাটারির সাথে 80%, 90% এবং 100% চার্জিং লিমিটও রয়েছে।
ASUS ROG Phone 5S এর পারফর্মেন্স :-
এই স্মার্টফোনটিতে Snapdragon 888 Plus প্রসেসর, গ্রাফিক্সের জন্য Adreno 660 GPU রয়েছে। RAM হিসাবে ফোনটিতে 8GB, 12GB, 16GB এবং 18GB LPDDR5
অপসন উপলব্ধ রয়েছে, যেখানে 128GB, 256GB এবং 512GB অপসন স্টোরেজের জন্য উপলব্ধ হবে ৷ অ্যাপ স্যুইচিং এবং মাল্টিটাস্কিং এর ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হবে
না। গেমারদের জন্য আর্মোরি ক্রেট বিশেষভাবে চালু করা হয়েছে। এর সাথে আপনি পেয়ে যাচ্ছেন হাই রিফ্রেশ রেট এবং আরও ভাল সফ্টওয়্যার অভিজ্ঞতা। ফোনের সাথে Android 12 ভিত্তিক উপলব্ধ।UI এর ইন্টারফেস স্টক অ্যান্ড্রয়েডের মতো আর ফোনটির স্পিকারও অসাধারণ।
Best Smartphone under 40000 এর লিস্টে 4 নম্বরে রয়েছে Vivo V27 Pro
Vivo V27 Pro এর ডিসপ্লে এবং ডিজাইন :-
এই স্মার্টফোনটির ডিজাইন খুবই ভালো। স্মার্টফোনটির কালার খুবই ক্লাসি এবং ডিসেন্ট। ফোনটি দেখতে বেশ ইম্প্রেসিভ এবং হালকা। ফোনটির ব্যাক প্যানেলে একটি ঝলমলে লুক দেওয়া হয়েছে। উপরের দিকে একটি ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে এবং এর সাথে সমান্তরালভাবে একটি রিং লাইট দেওয়া হয়েছে। ফোনটি অবশ্যই একটু পিচ্ছিল, তাই ফোনের কভার লাগানোর পরই এটি ব্যবহার করুন। এছাড়াও এই ফোনের আরেকটি বিশেষত্ব হল এর রঙ পরিবর্তন হয়। ফোনটি আসলে Lite Blue কালারের কিন্তু রোদের আলো পড়তেই এটি Dark Blue কালারের হয়ে যায়।
ডিসপ্লের কথা বলতে গেলে এতে 6.78 ইঞ্চির Full HD + Amoled ডিসপ্লে দেওয়া হয়েছে। এর রিফ্রেশ রেট হল 120 Hz। ফোনটির ডিসপ্লে বেশ ভালো। ডার্ক কালার মুভিজ থেকে শুরু করে লাইট মুভিজ পর্যন্ত আপনি কালার এবং ডিটেলিং এর একদম অসাধারণ বিবরণ পাবেন। রিফ্রেশ রেট এবং ডিসপ্লে প্যানেলের কম্বিনেশন বেশ ভালো। রোদে সরাসরি ফোন ব্যবহার করার সময় আপনাকে আর ফোনের ব্রাইটনেস বাড়াতে হবে না। ফোনটির ডিসপ্লে কার্ভড এবং এটি ফোনটিকে একটি প্রিমিয়াম লুক দিচ্ছে। এই সব কিছু মিলিয়ে ফোনটির ডিসপ্লে বেশ ভালো এবং ব্রাইট।
Vivo V27 Pro এর ক্যামেরা :-
এই স্মার্টফোনটিতে ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা সেটআপ দেওয়া হয়েছে। এর প্রথম সেন্সরটি হলো 50 মেগাপিক্সেলের Sony IMX766V লেন্স। দ্বিতীয়টি হলো 8 মেগাপিক্সেলের আল্ট্রা ওয়াইড লেন্স এবং 2 মেগাপিক্সেলের ম্যাক্রো লেন্স। ফোনটিতে 50 মেগাপিক্সেলের একটি ফ্রন্ট ক্যামেরা দেওয়া হয়েছে। ফিচার্স গুলি দেখে মনে হচ্ছে ফোনটির ক্যামেরা দারুন হবে। দিনের আলোতে ফটো তুললে অসাধারণ আসে।
পোর্ট্রেট মোডের কথা বললে, এই সেন্সর দিয়েও ভালো ছবি তোলা যায়। আর রাতের ছবির কথা বললে এই সেন্সর দিয়েও ভালো ডিটেলিং ছবি ক্যাপচার করা যায়। আল্ট্রা ওয়াইড শট এও ছবি ভালো আসে যদি লাইটিং ঠিকঠাক থাকে। ফোনের ম্যাক্রো ক্যামেরা থেকে একটু বেশি আশা করেছিলাম কিন্তু খুব একটা ভালো ফলাফল পাইনি। আর যদি বলি ফোনটির ফ্রন্ট ক্যামেরার কথা তাহলে এতে আপনি সুন্দর সেলফি তুলতে পারবেন।
Vivo V27 Pro এর ব্যাটারি :- এই স্মার্টফোনটিতে একটি 4600 mAh ব্যাটারি রয়েছে যা 66W ফাস্ট চার্জিং সমর্থন করে। আপনি যদি ফোনটি মোটামুটি ভাবে ব্যবহার করেন, তাহলে ফোনের ব্যাটারি একদিনেরও বেশি চলবে। কিন্তু আপনি যদি ফোনটি অনেক বেশি ব্যবহার করেন যেমন গেম খেলা, ভিডিও দেখা বা সোশ্যাল মিডিয়া ব্রাউজ করা, তাহলে ফোনের ব্যাটারি একদিন পর্যন্ত ফোনটি টিকে থাকতে পারে। ফোনটির ব্যাটারি 0 থেকে 100% হতে 1 ঘন্টারও কম সময় লাগে।
Vivo V27 Pro এর পারফরম্যান্স :-
Vivo V27 Pro -তে 4nm MediaTek Dimensity 8200 SoC দেওয়া হয়েছে যার সাথে 12GB পর্যন্ত RAM দেওয়া হয়েছে। যদিও, আমরা এই ফোনের 8 GB RAM এবং 128 GB স্টোরেজ ভেরিয়েন্টটি পেয়েছি। ফোনটির 12GB RAM ভেরিয়েন্টটি আরো বেশি পাওয়ারফুল হবে। আমরা যদি এর 8GB RAM ভেরিয়েন্টটির কথা বলি তাহলে এটাও কিছু কম যায় না। প্রাথমিক পর্যায়ে ফোনটি খুব ভালো কাজ করছে। ফলে আপনি এর RAM 8 GB পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন। যার ফলে ফোনটির RAM 16GB পর্যন্ত হবে।
ফোনটিতে আপনারা খুব স্মুথলি ভাবে মাল্টিটাস্কিং করতে পারবেন। আপনি একসাথে 15 থেকে 20টি অ্যাপে কাজ করতে পারেন। এক অ্যাপ থেকে অন্য অ্যাপে স্যুইচ করা খুবই সহজ। যদি ব্যাকগ্রাউন্ডে কোনো Apps একটিভ থাকে তাহলেও ফোনটিতে কোনো হ্যাং বা ল্যাগ হওয়ার সমস্যা থাকবে না। গেমিং সম্পর্কে কথা বলতে গেলে, আমরা এতে অনেক রেসিং গেম খেলেছি। আর হাই গ্রাফিক্স যুক্ত গেম খেলার অভিজ্ঞতা বেশ ভালো ছিল। ফোনটি হ্যাংও হয় না আর গরমও হয়ে যায় না। এর গ্রাফিক্সও বেশ ভালো ফলে আপনি এতে হেবি গ্রাফিক্স যুক্ত গেমও খেলতে পারবেন। যে সমস্ত ইউজাররা গেম খেলতে পছন্দ করেন তাদের এই স্মার্টফোনটি পছন্দ হবে। OS এর কথা বলতে গেলে এই স্মার্টফোনটিতে লেটেস্ট FunTouch OS 13 দেওয়া হয়েছে, যেটা কিনা Android 13 -এ কাজ করে। এটি অ্যান্ড্রয়েড মেটেরিয়াল ইউ থিম ইঞ্জিনে কাজ করে। আপনি সহজেই এর UI কাস্টমাইজ করতে পারবেন।
Best Smartphone under 40000 এর লিস্টে 3 নম্বরে রয়েছে Samsung Galaxy S21 FE 5G
Samsung Galaxy S21 FE 5G এর ডিজাইন এবং ডিসপ্লে :-
ফোনটির ডিজাইনের কথা বলতে গেলে এর ডিজাইন খুবই সুন্দর এবং ক্লাসি। কিন্তু ফোনটি একটু বেশিই পিচ্ছিল। আর এর সাথে কোনোরকম কভারও দেওয়া হয়নি। আমার ব্যক্তিগত পরামর্শ হল যে কভার ছাড়া ফোনটি একেবারেই ব্যবহার করবেন না। আমার কাছে ফোনটির অলিভ কালারটি এসেছে যা দেখতে খুবই আকর্ষণীয়। ফোনটির সব বাটন একদিকে অর্থাৎ ডান দিকে রয়েছে তো এক্ষেত্রে আপনাদের একটু অসুবিধা হতে পারে এই প্যাটার্নটি ব্যবহার করতে কিন্তু আবার যখন প্যাটার্নটি অভ্যাস হয়ে যাবে তখন আর কোনো অসুবিধা হবে না। ফোনটির ক্যামেরা মডিউল একদম সঠিকভাবে এলাইন করা হয়েছে।
ডিসপ্লের কথা বলতে গেলে এই স্মার্টফোনটিতে 6.4 ইঞ্চির Dynamic AMOLED 2X ডিসপ্লে দেওয়া। যার রেজোলিউশন হলো 2340 x 1080 পিক্সেল। আর এর ম্যাক্সিমাম রিফ্রেশ রেট হলো 120 Hz। গেমারদের জন্য এটা খুবই ভালো কারণ এতে 120 Hz রিফ্রেশ রেট রয়েছে। এতে গেমের গ্রাফিক্স আরোও ভালো ভাবে দেখা যাবে। সেই সঙ্গে ফোনটিতে ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতাও দারুন। ফোনটিতে হেডফোন জ্যাক অথবা মাইক্রো SD কার্ড নেই কিন্তু এতে আপনি ডুয়াল ন্যানো-সিম ট্রে পেয়ে যাবেন। এছাড়াও ফোনটিতে USB Type-C পোর্ট দেওয়া হয়েছে।
Samsung Galaxy S21 FE 5G ক্যামেরা :-
ফোনটির ক্যামেরা ফিচার্সের কথা বলতে গেলে এতে ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা সেটআপ দেওয়া হয়েছে। এর প্রাইমারি সেন্সর হলো 12 মেগাপিক্সেলের যার অ্যাপারচার f/1.8 রয়েছে। দ্বিতীয়টি হলো 64 মেগাপিক্সেলের অটোফোকাস ক্যামেরা যার অ্যাপারচার f/2.0। আর তৃতীয়টি হলো একটি 12-মেগাপিক্সেলের OIS সেন্সর যার অ্যাপারচার f/2.2। ফোনটিতে ম্যাক্রো সেন্সর নেই। দিনের আলোতে ফটো বেশ ডিটেলিংয়ের সাথে আসে। আপনাদের যদি ফটোগ্রাফির শখ থাকে তাহলে আপনারা এই স্মার্টফোনটিতে ভালো কোয়ালিটির ফটো পেয়ে যাবেন। এবার দিনের আলোতে তো ফটো বেশ ভালোই আসে কিন্তু বেশিরভাগ ফোনেই রাতের আলোতে ফটো অতটাও ভালো আসে না। কিন্তু Samsung Galaxy S21 FE 5G তে এমনটা হবে না। এই ফোনটিতে Night Mode অপশন রয়েছে যার ফলে ফটোর কালার আরোও ভালো আসে। এছাড়াও ফোনটিতে আরোও অনেক ফিচার্স রয়েছে সেগুলি হলো AR Doodle, Pro, Panorama, Food, Night, Portrait Video, Pro Video, Super Slow-Mo, Slow Motion, Hyperlapse, Dual Recording।
ভিডিওগ্রাফীর কথা বলতে গেলে এই ফোনটিতে UHD 8K (7680 x 4320) @ 24fps-এ ভিডিও করা যায়। ফোনটিতে ভিডিওগ্রাফীর অভিজ্ঞতা বেশ ভালো। আর যদি বলা হয় ফোনটির ফ্রন্ট ক্যামেরার কথা তাহলে এতে রয়েছে 10 মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা দেওয়া হয়েছে যার অ্যাপারচার হল f/2.2। এতে অটোফোকাস এবং ফ্ল্যাশ দুটি অপশনই রয়েছে।
Samsung Galaxy S21 FE 5G এর ব্যাটারি :-
ফোনটিতে 4500 mAh এর ব্যাটারি রয়েছে। একটি খারাপ বিষয় হলো যে ফোনটির সাথে চার্জিং কর্ড দেওয়া আছে কিন্তু চার্জার অ্যাডাপ্টার দেওয়া হয়নি। ফোনটির চার্জিং
স্পিডের কথা বলতে গেলে ফোনটির চার্জিং স্পিড অতটাও ফাস্ট নয়। ফোনটির ব্যাটারি লাইফের কথা বলতে গেলে নর্মাল ইউজারদের পক্ষে ফোনটি মোটামুটি একদিন ভালোভাবে ব্যবহার করা যাবে।
Samsung Galaxy S21 FE 5G এর পারফর্মেন্স :-
ফোনটিতে Exynos 2100 SoC প্রসেসর দেওয়া হয়েছে যার সাথে 8GB পর্যন্ত RAM এবং 256GB পর্যন্ত স্টোরেজ দেওয়া হয়েছে। আপনার অভিজ্ঞতাকে আরও ভালো করার জন্য, এতে একটি ওয়্যারলেস ডেক্স মোড দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, এটি IP68 সার্টিফিকেশনের সাথে আসে এবং এটি ধুলো ও জল প্রতিরোধী। ফোনটি ওয়্যারলেস চার্জিং সাপোর্ট করে। মাল্টিটাস্কিং সম্পর্কে কথা বলতে গেলে, ফোনটি এই বিষয়ে একটি দুর্দান্ত কাজ করেছে। আপনারা একসঙ্গে অনেক গুলি Apps -এ কাজ করতে পারবেন। প্রফেশনাল কাজ হোক বা অফিশিয়াল কাজ আপনি খুব সহজেই সব কাজ করতে পারবেন।
ফোনটিতে ট্রাডিশন্যাল লকের সাথে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর এবং ফেস আনলক সিস্টেম। সফটওয়্যার এর কথা বলতে গেলে ফোনটি একদম লেটেস্ট এক্সপিরিয়েন্স এর সাথে আসে। এটি OneUI 4.0 এর উপর ভিত্তি করে Android 12 এ কাজ করে। ফোনের মেনুতে, আপনি Google এর Material You ডিজাইনের একটি ঝলক দেখতে পাবেন। যেমনটা আমরা আপনাদের জানিয়েছি যে গেমারদের জন্য এই স্মার্টফোনটি খুবই ভালো কারণ এতে 120Hz ম্যাক্সিমাম রিফ্রেশ রেট দেওয়া হয়েছে। এই কারণে, গেমটির গ্রাফিক্স খুব দুর্দান্ত দেখায়।
Best Smartphone under 40000 এর লিস্টে 2 নম্বরে রয়েছে Motorola edge 30 fusion
এই স্মার্টফোনটির সম্পর্কে বিস্তারে জানতে এখানে ক্লিক করুন।
Best Smartphone under 40000 এর লিস্টে 1 নম্বরে রয়েছে Oneplus 11r
এই স্মার্টফোনটির সম্পর্কে বিস্তারে জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আপনার জন্য আরো
1.মাত্র ১০০০০ হাজার টাকায় সেরা 5 টি ফোন
2.Best 5 Smartphone under 15000 March 2023